খবরে আরও বলা হয়, খাবারের মান ঠিক আছে কিনা কিংবা শেষ হয়ে যাচ্ছে কিনা সেটি দেখভালের পাশাপাশি কোনো জিনিসের পরিমাণ কমে গেলে সেটি অর্ডার করতে সাহায্য করবে। অ্যামাজন গো সিস্টেমসের পেছনে থাকা দলটি প্রায় দুই বছর ধরে এ প্রকল্পটি নিয়ে কাজ করছে। প্রকল্পটি প্রায় শেষ পর্যায়ে। গো স্টোরে ক্রেতারা তাদের কার্টে কী পণ্য রাখছে সেটির ট্র্যাকিং রাখে এবং যখন তারা বের হবেন তখন মোট পণ্যের হিসাবে স্বয়ংক্রিয়ভাবে চার্জ করে থাকে। অ্যামাজন ফ্রেশ এবং ল্যাব১২৬ হার্ডওয়্যার টিমও এ স্মার্ট ফ্রিজ প্রকল্পে যুক্ত রয়েছেন। ব্যবহারকারী প্রায়ই যেসব জিনিস বেশি কিনে থাকেন সেটি কমে গেলে ফ্রিজটি নোটিশ জানাবে এবং হোল ফুডস অথবা অ্যামাজন ফ্রেশ থেকে অর্ডার করতে সাহায্য করবে। এর মাধ্যমে অ্যামাজনের গ্রোসারি ডিভিশনের বিক্রি বাড়বে বলে মনে করা হচ্ছে। ফ্রিজটি বিভিন্ন ধরনের রেসিপিও দেখাবে। তবে অ্যামাজন নিজেই এ ফ্রিজটি বানাবে না, এ জন্য অ্যাপ্লায়েন্স নির্মাতাদের সঙ্গে যুক্ত হতে কাজ করতে কোম্পানিটি। ফ্রিজটিতে অ্যালেক্সা ভয়েস কন্ট্রোল সুবিধা থাকতে পারে।
অ্যামাজনের স্মার্ট ফ্রিজ
আইটি ডেস্কঃ ই-কমার্স জায়ান্ট অ্যামাজন তাদের ক্যাশিয়ারবিহীন অ্যামাজন গো স্টোরে যেসব প্রযুক্তি ব্যবহার করে সেগুলো গ্রাহকদের রান্নাঘরেও পৌঁছতে চায়। প্রতিষ্ঠানটি একটি স্মার্ট ফ্রিজ তৈরিতে কাজ করছে যা ফ্রিজের মধ্যে থাকা খাবার বা পণ্য মনিটরিং করতে পারবে।